সায়গল হুসেন। — ফাইল চিত্র।
গরুপাচার কাণ্ডে জামিন পেলেন না তৃণমূলের বীরভূম জেলার সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। আসানসোলে সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে জামিনের আবেদন করেছিলেন তিনি। মঙ্গলবার সেই আবেদনের ভিত্তিতে শুনানি হয়।
সায়গলের আইনজীবী অনির্বাণ গুহঠাকুরতা আদালতে যুক্তি দেখান, তাঁকে জেলে রেখে তদন্ত করে কোনও লাভ নেই। কারণ ওই মামলা সংক্রান্ত যে তথ্য পাওয়া গিয়েছে বা যাচ্ছে তা এমনিতেই পাওয়া যাবে বলেও দাবি করেন তিনি। কিন্তু সিবিআইয়ের আইনজীবী তার বিরোধিতা করেন। এর পাল্টা হিসাবে সিবিআই দাবি করে, ওই মামলায় নতুন তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। পাশাপাশি সায়গল জামিন পেলে তথ্যপ্রমাণ লোপাট করতে পারেন বলেও আদালতে আশঙ্কা প্রকাশ করে সিবিআই। তদন্তকারী সংস্থাটি আরও দাবি করে, ইলামবাজারে পেট্রোল পাম্প-সহ বিভিন্ন জায়গায় যে সম্পত্তির হদিস পাচ্ছে সিবিআই, তার তথ্য ‘নিশ্চিত’ করার জন্য সায়গলকে জেল হেফাজতে রাখার প্রয়োজন আছে। বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী শুনানির পর সায়গলের জামিন নামঞ্জুর করেন।
আদালতে জামিনের জন্য বিশেষ আবেদন করেছিলেন সায়গল। কিন্তু তা খারিজ হয়ে গিয়েছে। আগামী ২২ জুলাই আবার সায়গলকে আদালতে তোলা হবে। সায়গল রাজ্য পুলিশের কনস্টেবল। তাঁর বিপুল অঙ্কের সম্পত্তির হদিস পাওয়া গিয়েছে বলে সিবিআইয়ের দাবি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy