মুখে ইয়োগার্ট মাখলে কী উপকার হবে? ছবি: সংগৃহীত।
খেতে ভাল না লাগলেও শরীরের কথা ভেবে রোজই টক দই খান। তবে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে আবার টক দইয়ের পরিবর্তে গ্রিক ইয়োগার্ট খাওয়ার প্রবণতা বেশি। স্বাস্থ্যসচেতন নায়ক-নায়িকারাও আজকাল ইয়োগার্ট খান। কিন্তু এই জিনিসটি যে রূপচর্চারও কাজে লাগতে তা হয়তো অনেকেই জানেন না।
চট করে ত্বকে জেল্লা ফেরাতে কিংবা ত্বক থেকে রোদে পোড়া কালচে দাগছোপ তোলার ঘরোয়া টোটকা হিসাবে টক দই ব্যবহার করেন অনেকে। এই টোটকা নতুন নয়। তার বদলে হঠাৎ ইয়োগার্ট মাখতে যাবেন কেন? রূপচর্চাশিল্পীরা বলছেন, ত্বকের ক্ষেত্রে টক দই এবং ইয়োগার্ট— দু’টিই উপকারী। তবে ইয়োগার্টের গুণ অনেক বেশি।
ত্বকের কোন কোন উপকারে লাগে ইয়োগার্ট?
১) এক্সফোলিয়েট:
গ্রিক ইয়োগার্টে রয়েছে ল্যাক্টিক অ্যাসিড। যা আসলে আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড (এএইচএ)। এই রাসায়নিকটি এক্সফোলিয়েটর হিসাবে দারুণ কাজের। শুষ্ক বা স্পর্শকাতর ত্বকে সাধারণত মোটা, শক্ত দানাযুক্ত স্ক্রাব ব্যবহার করা যায় না। তাই তার পরিবর্তে ইয়োগার্ট মুখে মাখাই যায়।
২) ময়েশ্চারাইজ়ার:
টক দইয়ের চেয়ে ইয়োগার্টের ঘনত্ব বেশি। প্রোটিন সমৃদ্ধ এই খাবারটি ত্বকের ময়েশ্চার ধরে রাখতে সাহায্য করে। শীতে ত্বকের খসখসে ভাব দূর করতে ইয়োগার্ট মাখা যেতে পারে।
৩) সানস্ক্রিন:
ইয়োগার্টে রয়েছে জ়িঙ্ক। অতিবেগনি রশ্মি লেগে ত্বকে যে কালচে দাগছোপ পড়ে, তা তুলতে সাহায্য করে। জ়িঙ্ক এবং অক্সিজেনের সমন্বয়ে তৈরি জ়িঙ্ক অক্সাইড, সূর্যের ‘আল্ট্রাভায়োলেট বি’ এবং ‘আল্ট্রাভায়োলেট এ’ রশ্মির ক্ষয়ক্ষতি থেকেও ত্বককে রক্ষা করে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy