এ দিন সকালেও তুষারপাত হয়েছে টাইগার হিলে।—নিজস্ব চিত্র।
প্রায় একদশক পর তুষারপাত। তার জেরে ঠান্ডায় জবুথবু পাহাড়বাসী।
কনকনে হাওয়ায় ঘরের বাইরে পা রাখা যাচ্ছে না। শনিবার দার্জিলিঙের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা মাইনাস ১ ডিগ্রি। উঁকি দিয়েছে রোদ্দুরও। টাইগার হিল, সান্দাকফুতে এ দিন সকালে নতুন করে বরফ পড়েছে।
বর্ষশেষের এই মরসুমে অনেকেই বেড়াতে এসেছেন দার্জিলিঙে। শুক্রবারের তুষারপাতের রেশ এখনও রয়ে গিয়েছে তাঁদের মনে। তুষারপাতের সাক্ষী হতে পেরে খুশি তাঁরা।স্থানীয়েরা জানিয়েছেন, ফি শীতেই তুষারপাত হয় দার্জিলিঙে। তবে সবটাই শহরের বাইরে, টাইগার হিল এবং সান্দাকফুর মতো উঁচু এলাকায়।তবে, শুক্রবার শহরজুড়ে যেমন ঝিরঝির করে তুষারপাত হয়েছে, পেঁজা তুলোর মতো বরফ পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে রাস্তাঘাটে, গত একদশকে তা ওই প্রথম।
গতকাল তুষারপাতের পর দার্জিলিং। —নিজস্ব চিত্র।
আরও পড়ুন: সিকিমে তুষারপাতে আটকে পড়া ৩ হাজার পর্যটককে উদ্ধার করল সেনা
আরও পড়ুন: দশক পেরিয়ে বর্ষশেষে বরফ দার্জিলিঙে, কলকাতাতেও শীতলতম দিন
এর আগে ২০০৭ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি তুষারপাত হয়েছিল দার্জিলিঙে। সাদা বরফের চাদরে ঢেকে গিয়েছিল শহর ও তার সংলগ্ন এলাকা। ২০০৮ সালের ২৬ জানুয়ারি খানিক ক্ষণের জন্য ঝিরঝির করে বরফ পড়েছিল। তবে তার পর থেকে আর বরফের মুখ দেখেনি শহরবাসী। বরং হা পিত্যেশ করে বসে থাকতে হয়েছে। সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে টাইগার হিল এবং সান্দাকফুতে তুষারপাতের খবরে। তাই শুক্রবার বহু মানুষ ঘর ছেড়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসেন। হাতে বরফ নিয়ে খেলতে শুরু করেন সকলে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy