অনেক উপদেষ্টাই কিন্তু বিভিন্ন মিউচুয়াল ফান্ড বিক্রি করার জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ। দেশে প্রায় ৪৪ টি ফান্ড হাউস আছে। কেউই কিন্তু এর সব কটির ফান্ড বিক্রি করেন না। তাই একটা স্বার্থ কিন্তু থাকেই বিশেষ কিছু সংস্থার ফান্ড বিক্রি করার।
উদাহরণ হিসাবে নিফটি মাইক্রো ক্যাপ ২৫০ ইনডেক্সের সারা বছরের ওঠা-পড়া দেখা যাক। এই সূচকটির ৫২ সপ্তাহের হাই(সর্বাধিক) ছিল ১১,৬৯৩.১০ পয়েন্ট। ২১ ফেব্রুয়ারি, ’২৩ বাজার বন্ধ হওয়ার সময় তা ছিল ১০,৬৩৮.৭০ পয়েন্ট।
রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কে বেসরকারি ব্যাঙ্কের তুলনায় অ্যাকাউন্টে ন্যূনতম টাকা রাখার শর্ত অনেক সুবিধাজনক। হয়ত পাঁচশো থেকে হাজার টাকার মধ্যেই থাকে। সেখানে বেসরকারি ব্যাঙ্কে সাধারণ ভাবে পাঁচ হাজার টাকা নিয়মিত রাখতেই হয়।
মিউচুয়াল ফান্ডের বাজারে এখন হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলেছে ফান্ড হাউসগুলোর মধ্যে। কে কতটা বাজার দখল করতে পারে, তা নিয়ে।সকলেই চাইছে তাদের তাকে বিক্রির জন্য যেন সব রকম ফান্ড ঝোলানো থাকে।
সুদের হার বাজার চলতি হারের থেকে ৫ এবং ৬ শতাংশ বিন্দু কম। এই সুদের নাম দেওয়া হয়েছে “গ্রিনিয়াম”। অর্থাৎ গ্রিন প্রিমিয়াম।সরকারের দাবি, এই টাকা পরিবেশমুখী বিনিয়োগে ব্যবহার করা হবে।
ক্রেডিট কার্ডের পিন নিয়মিত বদলান। এই কাজটা আমরা সাধারণ ভাবে কখনওই করি না। আর সব কার্ডেই এক পিন রেখে দিয়ে থাকি। এটা একেবারেই করা উচিত নয়।
দোকানে গিয়ে কিউআর কোড স্ক্যান করছেন, হাত বদল করছে টাকা, জিনিস ভরছেন ব্যাগে আর বাজার শেষে ফিরছেন বাড়ি। আর ওই ফোনেই আসছে সেই কল যা আপনার রাতের ঘুম কেড়ে নিতে পারে।
ছেলেটির বাবা ভবিষ্যনিধি আর গ্রাচুইটি মিলিয়ে একই টাকা পেয়েও কিন্তু অসহায়। কারণ তাঁর মাস গেলে রোজগার ওই জমানো টাকার সুদ। তাঁর পেনশন নেই। আর বয়স্ক মায়ের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালের টাকাও সেই সঞ্চয় ভাঙিয়ে দিতে হয়। তাতে তহবিলে ক্ষয় হয়।
লাগবে এনপিসিআই-এর রুপে ক্রেডিট কার্ড। তবে এখনও পর্যন্ত মাত্র তিনটি ব্যাঙ্ক থেকে পাওয়া ক্রেডিট কার্ড ভিম অ্যাপে যোগ করা যাবে। সেই ব্যাঙ্কগুলি হল পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক,ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া এবং ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্ক।
ইউপিআই স্ট্যান্ডার্ড লেনদেনের সীমা অনুসারে এই পদ্ধতিতে লেনদেন হবে। অটোপে এবং কোনও রকম অসুবিধা হলে তার সমাধানও রয়েছে গ্রাহকদের জন্য, ইউপিআই অ্যাপে ওডিআর অথবা ইউপিআই হেল্পের মাধ্যমে।